১৯৮৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মোঃ ওসমান গনি সাহেব সমাজে শিক্ষার আলো পৌছানোর জন্য নিঃস্বার্থভাবে ভি,আর,সি-র সহযোগিতায় বলিখন্ড গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেখানে সকাল ৬ টা হতে ৯ টা পর্যন্ত রাস্তার উপর পাঠদান শুরু করে। শিশুরা আগ্রহী হয়ে বাড়ি থেকে ছালা, চট প্রভৃতি নিয়ে এসে বসে লেখাপড়া করতে থাকে। তিনি প্রাথমিক ভাবে বই ছাড়া মুখে মুখে ছেলে-মেয়েদের বিভিন্ন ধরণের ছড়া শেখাতেন। যেমন -
শ্বাস টানি, শ্বাস ছাড়ি
শব্দ হলে নাক ঝাড়ি
বারবার সাব করি
১৯৮৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মোঃ ওসমান গনি সাহেব সমাজে শিক্ষার আলো পৌছানোর জন্য নিঃস্বার্থভাবে ভি,আর,সি-র সহযোগিতায় বলিখন্ড গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেখানে সকাল ৬ টা হতে ৯ টা পর্যন্ত রাস্তার উপর পাঠদান শুরু করে। শিশুরা আগ্রহী হয়ে বাড়ি থেকে ছালা, চট প্রভৃতি নিয়ে এসে বসে লেখাপড়া করতে থাকে। তিনি এভাবে ৬/৭ মাস পড়ানোর পর সেখানে ১। কানাই চন্দ্র পাল, ২। আঃ ছামাদ, ৩। আঃ জলিল মিয়া নামক আরও ৩জন যোগদান করেন। ১৯৮৫ সালে পাইকড়া ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান, বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব হুরমুজ আলী বিএসসি সাহেব বিদ্যালয়টি ভালভাবে পরিচালনা করার জন্য ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকার ব্যবস্থা করে দেন এবং এলাকার হিন্দু লোকদের নিকট হতে গাছ চেয়ে একটি ঘর দেয়ার ব্যবস্থা করে দেন। তখন জনাব ওসমান গণি সাহেব বিদ্যালয়ের নামে ২৬ (ছাব্বিশ) শতাংশ জমি দান করেন। এভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয় আজকের ১২৯ নং বলিখন্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি।
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
০১ | মোঃ জামাল হোসেন | সভাপতি |
০২ | মোঃ হায়দার আলী | সহ-সভাপতি |
০৩ | মালেকা বেগম | বিদ্যুৎসাহী (মহিলা) |
০৪ | মোঃ মতিয়ার রহমান | দাতা সদস্য |
০৫ | সোঃ ইব্রাহীম হোসেন | উচ্চ বি. শিক্ষক |
০৬ | মোঃ জালাল উদ্দিন | ইউপি সদস্য |
০৭ | মোঃ সোলায়মান হোসেন | অভিভাবক সদস্য |
০৮ | মোঃ ইন্তাজ আলী | অভিভাবক সদস্য |
০৯ | মোছাঃ সুমি আক্তার | অভিভাবক সদস্য |
১০ | নূরজাহান রত্না | শিক্ষক প্রতিনিধি |
১১ | মোঃ ওসমান গণি | সদস্য সচিব |
সন | ফলাফল |
২০০৯ | ১০০% |
২০১০ | ১০০% |
২০১১ | ১০০% |
২০১২ | ৯৮% |
২০১৩ | ৯৭% |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস